অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে ৮ মার্চ থেকে। আবেদন করা যাবে ৩১ মার্চ পর্যন্ত এবং ১ এপ্রিল রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত টাকা জমা দেয়া যাবে।
বৃহস্পতিবার নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে ভর্তি পরীক্ষা কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
ঢাবির 'ক' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২১ মে এবং 'খ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২২ মে, 'গ' ইউনিটে ২৭ মে, 'ঘ' ইউনিটে ২৮ মে এবং 'চ' ইউনিটে ৫ জুন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এবছর মোট ১২০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৬০ নম্বরের এমসিকিউ, ৪০ নম্বরের লিখিত এবং বাকি ২০ নম্বর থাকবে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে। ‘চ’ ইউনিট ছাড়া অন্য ইউনিটগুলোতে ৪৫ মিনিট এমসিকিউ এবং ৪৫ মিনিট লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ থাকবে। ‘চ’ ইউনিটের জন্য ৩০ মিনিট এমসিকিউ এবং ৪৫ মিনিট লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ থাকবে।
আরও পড়ুন: ঢাবির হল ১৩ মার্চের মধ্যে খোলার পরামর্শ
গবেষণায় নকল করার দায়ে ঢাবির ৩ শিক্ষকের পদাবনতি
ঢাবির পিএইচডি থিসিস কীভাবে সংরক্ষণ ও মূল্যায়ন হয়, জানতে চায় হাইকোর্ট
পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগে অনুষ্ঠিত হবে। তবে, ‘চ’ ইউনিটের লিখিত পরীক্ষা ঢাবি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হতে পারে কারণ এখানে মোট ১৫০০ জন প্রার্থী থাকবেন বলে জানিয়েছেন অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. মুস্তাফিজুর রহমান।
‘ক’ ইউনিটে আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম এসএসসি এবং এইচএসসি সমন্বিত জিপিএ থাকতে হবে ৮.৫। ‘খ’ ইউনিটে আবেদনকারীদের সমন্বিত জিপিএ ৭ এবং ‘গ’ ইউনিটে আবেদনকারীদের সমন্বিত জিপিএ ৮ থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: কারাবন্দীদের আত্মসংশোধনে ঢাবি অধ্যাপকদের চেষ্টা
ঢাবির শতবর্ষ পূর্তির বছরে শিক্ষক, শিক্ষার্থীদের যত প্রত্যাশা
টিএসসি সম্প্রসারণ: শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মতামত চেয়েছে ঢাবি কর্তৃপক্ষ